1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

পশ্চিমা বিশ্বকে ভীতি না ছড়ানোর আহ্বান জেলেনস্কির

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৩৯১ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে চলমান উত্তেজনা নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বকে অহেতুক ভীতি না ছড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদমির জেলেনস্কি। শুক্রবার রাজধানী কিয়েভে এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে জেলেনস্কি বলেন, ‘আমাদের সীমান্তে রুশ সেনার উপস্থিতি নিয়ে অযথা আতঙ্ক ছড়াবেন না। ইউক্রেনে যে কোনো সময় হামলা হতে পারে, এ ধরনের কথা বলায় আমাদের অর্থনীতির ক্ষতি হচ্ছে।’

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়া সরকারের রাষ্ট্রদূত ও তাদের পরিবারকে ফিরিয়ে নেওয়ার বিষয়েও সমালোচনা করেন তিনি। জেলেনস্কি বলেন, ‘দেশের ভেতরের এমন অস্থিতিশীলতাই এখন ইউক্রেনের জন্য বড় হুমকি।’

গত বৃহস্পতিবার মার্কিন জো বাইডেন বললেন, তিনি বিশ্বাস করেন রাশিয়া আগামী মাসেই ইউক্রেনে হামলা চালাবে। আবার এর মাঝে জার্মানির পররাষ্ট্র গোয়েন্দা দফতর জানালো, তাদের তথ্য বলছে, ইউক্রেনে হামলা চালাতে রাশিয়ার সব প্রস্তুতি থাকলেও তারা এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।

ন্যাটো মহসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ জানালেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পূর্ব ইউরোপে তাদের জোট আরও সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত। তিনি আরও জানিয়েছেন, রাশিয়া এরই মধ্যে যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়া হাজারো সেনা মোতায়েন করেছে এবং বেলারুশে ক্ষেপণাস্ত্রও বসিয়েছে।

এদিকে মস্কো এখনো ইউক্রেনের বিষয়ে ‘সিরিয়াস’ কোনো সিদ্ধান্তে না এলেও ন্যাটোর প্রতি তারা তাদের দাবির ব্যাপারে সোচ্চার। রাশিয়ার নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে ন্যাটোকে নাক না গলাতেও বলে চলেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাক্রোঁকে তিনি বলেছেন, কিছু করার আগে তিনি (পুতিন) আগে দেখে নেবেন যুক্তরাষ্ট্র কী প্রতিক্রিয়া দেখায়। আবার পুতিনকে প্রতিবেশী দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতেও বলে এসেছেন মাক্রোঁ।

এদিকে ইউক্রেন তাদের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নিয়ে যতই আত্মবিশ্বাসের গড়া চড়াক না কেন, তাদের ওপর রাশিয়ার হামলার ঘটনা এর আগেও ঘটেছে। ২০১৪ সালে ক্রিমিয়ায় রুশ আগ্রাসনে মারা গিয়েছিল প্রায় ১৪ হাজার জন। সেখানকার একটি বড় এলাকা দখলে রাখা বিদ্রোহীদের সমর্থনও দিয়ে আসছে পুতিন সরকার।

এর আগে কিয়েভে আক্রমণের পরিকল্পনা নেই বলে রাশিয়া জানালেও তাদের কাছে এমন দাবির প্রমাণ চেয়েছিলেন ভলোদিমির জেলেনস্কি।

একই দিন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেন, ক্রেমলিন কিয়েভের সঙ্গে সংঘাতে জড়াতে চায় না। রাশিয়া যুদ্ধ চায় না।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..